শুক্রবার, ০৮ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ ঢাকা জেলা ডিবি (দক্ষিন) কর্তৃক বিশেষ অভিযানে দেশীয় অস্ত্র ও পিকাপ গাড়ি সহ ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ০৪ জন ডাকাত গ্রেফতার। কেরাণীগঞ্জে কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কার প্রদান ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগীদের আইনের আওতায় আনা হবে — গয়েশ্বর কেরানীগঞ্জ মডেল উপজেলা বিএনপির আয়োজনে বিজয় র‌্যালী। গণঅভ্যুত্থান দিবস ও সরকার পতনের বর্ষপূর্তিতে চাঁদপুরে বাংলাদেশ খেলাফতে মজলিসের বিজয় র‍্যালি। সীমাহীন যাত্রী ভোগান্তি চরমে কদমতলী এলাকায় ডিসি কাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন কেরানীগঞ্জে তরুণরা। চাঁদপুরে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কনে ফুটে উঠল রক্তাক্ত জুলাই ‘২৪-এর রঙে’ শিক্ষার্থীদের তুলিতে স্বাধীনতার বীরগাঁথা দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে বিশেষ অভিযানে ভূমিদস্যু ও চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে চাঁদাবাজি বিরোধী অভিযানে সেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ ৩ জন গ্রেপ্তার ।

চেক প্রতারনার দ্বায়ে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানের কারাদন্ড

ইমরান হোসেন ইমুঃ

২৮ কোটি টাকা চেক প্রতরণার অভিযোগে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক মামলার মধ্যে দুটি মামলার ২১ জানুয়ারী (সোমবার) রায় প্রদান করেছে আদালত। রায়ে মিজানুর রহমানকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলার রায় প্রদান করেন চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ৫ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক জহির উদ্দিন। যার মামলা নং ৩৬৬০/১৭ এবং ২৯২০/১৭। রায় প্রদান কালে আসামী মিজানুর রহমান পলাতক ছিলেন।


এছাড়াও ২০১৭ সালের ২১ শে সেপ্টম্বর তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ঢাকা অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান। পরবর্তিতে, ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ আরো একটি মামলার প্রদান করা হয়। রায়ে মিজানুর রহমানকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা করেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। সর্বশেষ এনিয়ে মিজানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার মধ্যে ৪টির রায় দেয়া হয়। আসামী মিজানুরের বিরুদ্ধে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে ব্যবসায়ীক প্রয়োজনের কথা বলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক মো: আব্বাস উল্লাহর নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ২৮ কোটি টাকা ধার নেন সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। পরে এ টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন তারিখে ২০ টি চেক প্রদান করেন। চেক গুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। এ ঘটনায় একই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণার একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host