শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ কেরাণীগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকা উদ্ধারের দাবীতে মিশরিয়ানের আর্তনাদ। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত না হলে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হবে না — এড. শাহজাহান মিয়া কেরাণীগঞ্জে জাকের পার্টির জনসভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত। কেরানীগঞ্জে চোরচক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার, ৪টি গাড়ি উদ্ধার। কেরানীগঞ্জে অটোচালক বাচ্চু হত্যা ও অটো ছিনতাই মামলায় ৪ জন গ্রেফতার।ছিনতাইকৃত অটোর ০৪টি ব্যাটারী উদ্ধার। ঢাকা জেলার ডিবি (দক্ষিন) কর্তৃক ১৫ (পনেরো) কেজি গাঁজাসহ ০১ জন নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। কামরাঙ্গীরচরে রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মনি’র গণসংযোগ। ঢাকা-৭ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপি নেতা রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মনির দুর্গাপূজা মন্দির পরিদর্শন। কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন দুর্গাপূজা মন্দির পরিদর্শন করেন । ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার। কণ্ঠশিল্পী রাকা পপি নিয়ে এলেন দূর্গা পূজোর দুইটি গানের মিউজিক ভিডিও।

চেক প্রতারনার দ্বায়ে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানের কারাদন্ড

ইমরান হোসেন ইমুঃ

২৮ কোটি টাকা চেক প্রতরণার অভিযোগে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক মামলার মধ্যে দুটি মামলার ২১ জানুয়ারী (সোমবার) রায় প্রদান করেছে আদালত। রায়ে মিজানুর রহমানকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলার রায় প্রদান করেন চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ৫ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক জহির উদ্দিন। যার মামলা নং ৩৬৬০/১৭ এবং ২৯২০/১৭। রায় প্রদান কালে আসামী মিজানুর রহমান পলাতক ছিলেন।


এছাড়াও ২০১৭ সালের ২১ শে সেপ্টম্বর তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ঢাকা অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান। পরবর্তিতে, ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ আরো একটি মামলার প্রদান করা হয়। রায়ে মিজানুর রহমানকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা করেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। সর্বশেষ এনিয়ে মিজানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার মধ্যে ৪টির রায় দেয়া হয়। আসামী মিজানুরের বিরুদ্ধে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে ব্যবসায়ীক প্রয়োজনের কথা বলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক মো: আব্বাস উল্লাহর নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ২৮ কোটি টাকা ধার নেন সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। পরে এ টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন তারিখে ২০ টি চেক প্রদান করেন। চেক গুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। এ ঘটনায় একই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণার একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host