সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
৩৫০০ পিস ইয়াবাসহ দুই ইয়াবা ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব ১০ নয়াবাজারে নারীকে প্রতারণা ও নির্যাতনের অভিযোগ: মানবাধিকার সংস্থায় অভিযোগ দায়ের। প্রিয় ঢাকা ৭ আসনবাসী আসসালামু আলাইকুম। আমি আলহাজ্ব রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মনি। কেরানীগঞ্জে ডিবি (দক্ষিণ) এর অভিযানে ২,০০০ পিস ইয়াবাসহ ১জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার বিএনপি নেতা ও জনপ্রিয় কাউন্সিলর ইকবাল হোসেনকে মেয়র হিসেবে দেখতে চান নারায়ণগঞ্জবাসী বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহারে ফুলেল শুভেচ্ছা অব্যাহত আসন্ন নির্বাচন বাঁধা দেওয়ার ক্ষমতা কারো নাই — আমান উল্লাহ আমান ইয়ূথ কাউন্সিল অব বাংলাদেশ(ওয়াই.সি.বি)র সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: তৌফিকুল ইসলাম মিথিল ও আন্তর্জাতিক যুব সংগঠক এম্বাসেডর সোহাগ মহাজন মহাসচিব নির্বাচিত। জুলাই সনদ পাশ করার দায়িত্ব সরকারের, তবে সংবিধানকে লংঘন করে নয় —- বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় কেরাণীগঞ্জে র‌্যাব-১০ এর অভিযানে ২টি বিদেশি পিস্তল ও ২টি ম্যাগাজিন উদ্ধার কেরানীগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। ঢাকা – ৭ আসনের ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করেন রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ মনি।

চেক প্রতারনার দ্বায়ে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানের কারাদন্ড

ইমরান হোসেন ইমুঃ

২৮ কোটি টাকা চেক প্রতরণার অভিযোগে সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা একাধিক মামলার মধ্যে দুটি মামলার ২১ জানুয়ারী (সোমবার) রায় প্রদান করেছে আদালত। রায়ে মিজানুর রহমানকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৪ কোটি টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। এ মামলার রায় প্রদান করেন চট্টগ্রাম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও ৫ম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক জহির উদ্দিন। যার মামলা নং ৩৬৬০/১৭ এবং ২৯২০/১৭। রায় প্রদান কালে আসামী মিজানুর রহমান পলাতক ছিলেন।


এছাড়াও ২০১৭ সালের ২১ শে সেপ্টম্বর তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার প্রথম রায় প্রদান করা হয়। রায়ে ১ কোটি টাকা জরিমানা ও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন ঢাকা অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক হাফিজুর রহমান। পরবর্তিতে, ২০১৮ সালের ১৪ই মার্চ আরো একটি মামলার প্রদান করা হয়। রায়ে মিজানুর রহমানকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২ কোটি টাকা জরিমানা করেন চট্টগ্রামের একটি আদালত। সর্বশেষ এনিয়ে মিজানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার মধ্যে ৪টির রায় দেয়া হয়। আসামী মিজানুরের বিরুদ্ধে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।


মামলা সুত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে ব্যবসায়ীক প্রয়োজনের কথা বলে বনানী চেয়ারম্যান বাড়ির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং সমাজ সেবক মো: আব্বাস উল্লাহর নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ২৮ কোটি টাকা ধার নেন সোহানা গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান। পরে এ টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন তারিখে ২০ টি চেক প্রদান করেন। চেক গুলো ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা দিলে চেক ডিজঅনার হয়। এ ঘটনায় একই বছরে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে চেক প্রতারণার একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত © সংবাদ সবসময় - ২০২৩
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Marshal Host