বুধবার, ১৬ Jul ২০২৫, ০৭:২৩ অপরাহ্ন
কেরানীগঞ্জে মধ্যবিত্ত ও যুবলীগ কর্মি ও কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ালেন যুবলীগ নেতা শিপু আহমেদ
।।মোঃইমরান হোসেন ইমু।। কেরানীগঞ্জে মধ্যবিত্ত ও যুবলীগ কর্মি ও কর্মহীন মানুষের পাশে দাঁড়ালেন, কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানা আওয়ামী যুবলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য শিপু আহমেদ।আজ বৃহস্পতিবার সকালে ৫টি ইউনিয়নের ৪ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রাদুর্ভাবে স্থবির পুরো দেশ, চলছে সাধারণ ছুটি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হচ্ছে, বন্ধ ব্যবসায়ীদের আয়ের উৎস, লকডাউনে মানুষ ঘরবন্দি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার অসহায় মানুষের মাঝে ত্রান কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।প্রধানমন্ত্রীর এমন কার্যক্রমের সাথে মিল রেখে অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন শিপু আহমেদ।
উদীয়মান এই যুবক ব্যবসা বানিজ্যের পাশাপাশি রাজণীতিতেও সক্রিয় ভুমিকা রেখে ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক সুনাম সুখ্যাতি ছড়িয়েছেন। তিনি যখন দেখলেন যে,ঘাতকব্যাধি করোনার সংক্রমণ এড়াতে সরকার যখন নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে । হোম করেন্টাইন কিংবা নিরাপদে থাকার নিমিত্তে অঘোষিত লকডাউন বা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সকল ধরনের ব্যবসা বানিজ্য,কলকারখানা ও দোকানপাট। এতেকরে কর্মহীন হয়ে বিপদে পরেছেন নিন্ম আয়ের মানুষেরা। তাই দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে এসব দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের সেবায় যে যার মত এগিয়ে আসতেছেন। ঠিক সেই মুহুর্তে তিনিও প্রসারিত করেছেন তার সেবার হাতদুখানি।জিনজিরা,আগানগর,শুভাঢ্যা ,কোন্ডা,তেঘরিয়া ইউনিয়নের মানুষের খাদ্য সহায়তা হিসেবে প্রদান করছেন চাল,ডাল,তেল,আলু,পেয়াজ ও লবণ। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শিপু আহমেদ বলেন,মাননীয় বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ এর নির্দেশনায় দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে আমি জনগনের পাশে এসে থাকতে চাই। আমি চাই দলমত নির্বিশেষে কেরাণীগঞ্জের একটি মানুষও যেন একবেলাও অভুক্ত না থাকে। আমি স্ব-প্রোনিদিত হয়ে নিজ উদ্যোগে আমার এলাকার মধ্যবিত্ত ও যুবলীগ কর্মি ও কর্মহীন মানুষের পাশে দাড়িয়ে তাদের সামান্যতম খেদমত করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সমাজের বিত্তবানরাও যেন তার মত এভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসে সমাজপতিদের প্রতি এমন আহবান ও জানান এই নেতা।
এই ব্যাপারে শিপু আহমেদ বলেন করোনার আতঙ্কে মধ্যবিত্ত অসহায় কর্মির পরিবার গুলো এখন দিশাহারা।মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো মানসম্মানের ভয়ে কারো কাছে নিজেদের দারিদ্রতার কথা প্রকাশ করতে চায় না।