হাজী মো. রমজান আলী মেম্বর ব্যক্তি উদ্যোগে জিনজিরা ইউনিনের ৪নং ওয়ার্ডের ২য় ধাপে ১০০০ পরিবার পেল খাদ্য সহায়তা। ।মোঃইমরান হোসেন ইমু।।

হাজী মো. রমজান আলী মেম্বর জিনজিরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সাকুর হোসেন শাকুর পরামর্শে নিজ উদ্যোগে জিনজিরা ইউনিনের ৪নং ওয়ার্ডে ২য় ধাপে ১০০০ পরিবার পেল খাদ্য সহায়তা। তিনি জিনজিরা ৪নং ওয়ার্ডের যুব সমাজের এক অহংকার। উদীয়মান এই যুবক ব্যবসা বানিজ্যের পাশাপাশি রাজণীতিতেও সক্রিয় ভুমিকা রেখে ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক সুনাম সুখ্যাতি ছড়িয়েছেন। তিনি যখন দেখলেন যে,ঘাতকব্যাধি করোনার সংক্রমণ এড়াতে সরকার যখন নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে । হোম করেন্টাইন কিংবা নিরাপদে থাকার নিমিত্তে অঘোষিত লকডাউন বা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সকল ধরনের ব্যবসা বানিজ্য,কলকারখানা ও দোকানপাট। এতেকরে কর্মহীন হয়ে বিপদে পরেছেন নিন্ম আয়ের মানুষেরা। তাই দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে এসব দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের সেবায় যে যার মত এগিয়ে আসতেছেন। ঠিক সেই মুহুর্তে তিনিও প্রসারিত করেছেন তার সেবার হাতদুখানি। স্থানীয় ১০০০ মানুষের খাদ্য সহায়তা হিসেবে প্রদান করছেন চাল,ডাল,,আলু,পেয়াজ ও ।এর আগেও তিনি ১০০০ মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে হাজী মো. রমজান আলী মেম্বর বলেন, দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে আমি জনগনের পাশে এসে দাড়াতে চাই। আমি চাই দলমত নির্বিশেষে কেরাণীগঞ্জের একটি মানুষও যেন একবেলাও অভুক্ত না থাকে। আমিও স্ব-প্রোনিদিত হয়ে নিজ উদ্যোগে আমার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মহোদয়ের পরামর্শে আমার এলাকার অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাড়িয়ে তাদের সামান্যতম খেদমত করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সমাজের বিত্তবানরাও যেন তার মত এভাবে সাহায্যেও হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসে সমাজপতিদেও প্রতি এমন আহবান ও জানান এই জন প্রতিনিধি।